টক দই এর উপকারিতা - টক দই দিয়ে ফর্সা

টক দই এর উপকারিতা -  টক দই দিয়ে ফর্সা

পোস্ট সূচিপত্রঃ টক দই এর উপকারিতা -  টক দই দিয়ে ফর্সা

ভূমিকা

এই আর্টিকেলে টক দই এর উপকারিতা, টক দই দিয়ে ফর্সা,টক দই এর ফেস প্যাক ,লেবু দিয়ে টক দই রেসিপিবিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি প্রতিটা পয়েন্ট বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাহলে আপনি অনায়াসে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

টক দই দিয়ে ফর্সা

টক দই যে আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকারিতা আমরা বলে শেষ করতে পারবো না। অতিরিক্ত গরমের কারণে বাইরে থাকার ফলে আমাদের ত্বকে ময়লা জমে যায়। এর ফলে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। আর এই ক্ষেত্রে আপনারা বাইরে থেকে এসে ত্বকে নরমাল ফ্রিজে রাখা টক দই ব্যবহার করতে পারেন।এতে আপনাদের ত্বক ভালো থাকবে এবং ত্বক ভিতর থেকে ক্লিক হবে। প্রতিটা মানুষের প্রয়োজন তার ত্বককে ভালো রাখা সারাদিন কাজের শেষে কমপক্ষে এক ঘণ্টা সময় নিয়ে ত্বকের পরিচর্যা করা প্রয়োজন। কারণ সবাই চাই তার ত্বক যেন সুন্দর থাকে।
আরো পড়ুনঃ দই এর উপকারিতা - দুধ থেকে দই তৈরির পদ্ধতি
তাই সারাদিন কাজের ব্যস্ততার ফলে সময় যদি নাও মিলে তাও রাত্রে ঘুমাতে যাবার আগে ত্বকের পরিচর্যা করা প্রয়োজন। তাই আপনারা সারাদিন ত্বকের যত্ন না করতে পারলেও রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ত্বকে টক দইয়ের প্যাক ব্যবহার করে মুখ পরিষ্কার করে ঘুমাতে যাবে্ন। এতে আপনারা সারাদিন মুখের যত্ন না নিতে পারলেও ত্বকের ক্ষতি হবে না। আর তাই আজ আমি আপনাদের টক দই দিয়ে কিভাবে ত্বককে ফর্সা করতে পারবেন সেই বিষয়ে সুন্দরভাবে জানানোর চেষ্টা করব। আপনারা টক দই দিয়ে ত্বককে ফর্সা করার উপায় জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

টক দই দিয়ে প্যাক তৈরির নিয়ম জেনে নিনঃ

(১)প্যাক তৈরিঃ একটি পরিস্কার পাত্রে দুই চামচ টক দই, এক চামচ মধু, এক চামচ বেসন এবং এক চামচ এলোভেরা জেল একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। ভালোভাবে মেশানো হয়ে গেলে মিশ্রণটি দশ মিনিটের জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন, ১০ মিনিট পর নর্মাল ফ্রিজ থেকে বের করে। দুই থেকে তিন মিনিট পর সমস্ত ত্বকে ভালোভাবে আলতো হাতে মাসাজ করে ব্যবহার করুন।এরপর মিশ্রণটি তিরিশ মিনিটের মত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ত্বক ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করবেন। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনাদের ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হচ্ছে তার পাশাপাশি ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার ও ত্বক নরম ও সফট হয়।

(২)প্যাক তৈরিঃ অতিরিক্ত গরম পরলে আপনারা বাহির থেকে এসে ১০ মিনিট রেস্ট নিবেন। ১০ মিনিট পর 2 চামচ টক দই একটি বাটিতে ভালোভাবে ফেটিয়ে নিবেন। ভালোভাবে ফেটানো হয়ে গেলে। সমস্ত ত্বকে ভালোভাবে এপ্লাই করবেন এবং তিরিশ মিনিটের জন্য এটি ত্বকে লাগিয়ে রাখবেন ।৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। আপনারা বাইরে থেকে এসে শুধু এভাবে টক দই ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে বাইরে বের হলে আপনাদের ত্বকের ওপর রৌদ্রের রশ্মি পরার জন্য ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়, এক্ষেত্রে যদি আপনারা এভাবে শুধু টক দই ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে ত্বকে রোদ লাগলেও ত্বক কালো হবে না।

(৩)প্যাক তৈরিঃ একটি ছোট বাটিতে দুই চামচ টক দই, দুই চামচ বেলের পাতার রস, এক চামচ আতপ চালের গুড়া এবং হাফ চামচ অলিভ অয়েল তেল এক সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে পাঁচ মিনিটের জন্য রেখে দিন। ৫ মিনিট পর প্যাকটি সমস্ত ত্বকে ভালোভাবে অ্যাপ্লাই করে ২৫ মিনিটের জন্য ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, ২৫ মিনিট পর ত্বক হালকা হাতে মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে ব্যবহার করলে আপনাদের ত্বক অনেক ফর্সা হবে এবং সবচেয়ে বড় সমস্যা ত্বকের যেটা দেখা যায় সেটা হল ব্রনের সমস্যা সেটা কমিয়ে দিবে ইনশাল্লাহ। আপনারা সপ্তাহে নিয়ম করে তিন দিন ব্যবহার করবেন দেখবেন অবশ্যই ভালো ফলাফল পাবেন। এটা কয়েক মাস ধৈর্য ধরে ব্যবহার করে দেখুন ভালো ফলাফল পাবেন। নিজে পরীক্ষিত।

টক দই এর উপকারিতা

আপনারা সকলেই টক দই কমবেশি খেয়ে থাকেন । কিন্তু এর উপকারিতা এবং গুনাগুন সম্পর্কে অতটা জানা থাকে না। আপনারা প্রতিদিন ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ করতে দুধ খেয়ে থাকেন। কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে, দুধের চেয়ে টক দইয়ে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম বেশি পাওয়া যায়। আপনারা অনেকে জানেন যে টক দইয়ের মধ্যে উপকারি ব্যাকটেরিয়া রয়েছে, তাছাড়াও রয়েছে মিনারেল, ফসফরাস ,প্রোটিন,ভিটামিন আরো অনেক উপকারী উপাদান। তাই যদি আপনারা টক দই প্রতিদিন নিয়ম মত খেতে পারেন তাহলে অনেক উপকারিতা লাভ করবে।
আরো পড়ুনঃ বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
অনেক মানুষ আছে যারা দুধ খেতে পারে না, দুধ খেলে হজম হতে চায় না এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। তারা দুধের বিকল্প হিসেবে টক দই খেতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত টক দই খেতে পারেন এতে আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে এবং হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানাবো। যে টক দই আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী তাই এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন।

টক দইয়ের উপকারিতা গুলো জেনে নিনঃ
আপনারা যদি নিয়মিত টক দই খেতে চান তাহলে অবশ্যই বাড়িতে বানিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে উপকার বেশি পাবেন।

  • অনেকের পেটের সমস্যার কারনে কোন কিছু খেলেই হজম হয়না। তারা টক দই এবং চিরা একসঙ্গে মাখিয়ে খেতে পারেন। টক দই থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেই। এছাড়াও অনেক গবেষণায় জানা যায় টক দই খেলে আলসার হবার সম্ভাবনা কমে যায়।
  • আপনাদের শরীরে টক্সিন (বিষ) জমতে বাধা দেয় টক দই। এর ফলে আপনাদের অকালবার্ধক্য রোদ করতে সাহায্য করে। তাই নিজের ফিটনেস এবং সুন্দর্য অনেকদিন পর্যন্ত ধরে রাখতে নিয়মিত টক দই খেয়ে দেখতে পারেন।
  • টক দই আপনাদের রক্তের শ্বেতকণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় এমনটাই গবেষণা থেকে জানা যায়। আর শ্বেতকণিকা রোগের প্রতিরোধ করতে টক দইয়ের উপকারিতা অনেক বেশি। তাই বলাই যায় যে নিয়মিত টক দই খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • এখনকার সময়ে সবাই শরীরকে ফিট এবং সুন্দর রাখতে চাই। আর আপনাদে ওজন থাকার কারণে শরীরের এবং ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে আপনাদের ওজন কমানো জরুরী হয়ে পড়ে। আর ওজন কমাতে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। কারণ টক দই খেলে আপনাদের মনে হবে পেট সবসময় ভর্তি আছে। আর পেট ভর্তি থাকলে ক্ষুধা ও কম লাগে ফলে খাবার চাহিদা কমে যায়। তাই খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন নিজেদের খাদ্য তালিকায় টক দই যোগ করতে পারেন।
  • আপনাদের মধ্যে অনেকের মুখে আলসার অথবা ঘা আছে, তারা সারা দিনে দুই থেকে তিন বার করে টক দই সেই ঘায়ের ওপর লাগিয়ে রাখবেন। তাছাড়াও আপনারা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর টক দই এবং মধু মিশিয়ে খেতে পারেন এভাবে খেলেও মুখের ঘা দূর হবে বলে জানা গেছে।
  • যারা সব সময় অতিরিক্ত মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন। শরীল অনেক ক্লান্ত থাকে, তারা নিয়মিত টক দই খাওয়ার চেষ্টা করবেন। বিভিন্ন গবেষকরা দেখেছেন, যে টক দইয়ে থাকা এমন কিছু উপাদান যা আপনাদের বিষন্নতা এবং মানসিক চাপ কমাতে ও মেজার ভালো হতে সাহায্য করে।
  • টক দই এর মধ্যে যে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে তা আমাদের দাঁত এবং হাড় শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।আরথ্রাইটিসের আমাদের হারের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনেক ভালো ভূমিকা পালন করে।
  • আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যাদের চর্মরোগ রয়েছে। আর চর্মলোক প্রতিরোধে একটি ভালো উপাদান হলো টক দই। আর টক দইয়ের থাকা প্রাকৃতিক ল্যাকটিক অ্যাসিড আপনাদের ত্বকের মৃতকোষ দূর করতে সাহায্য করে। তাছাড়াও আপনাদের ত্বকে বিভিন্ন রকমের চর্মরোগ দেখা দেয় এ সকল রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
  • যাদের অতিরিক্ত কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা তাদের জন্য টক দই একটি মহা ওষুধ। আর কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা বাড়তে থাকলে আস্তে আস্তে পালসের সমস্যা হয়ে যাবে। তাই আপনারা প্রতিদিন খাবার তালিকায় টক দই রাখার চেষ্টা করবেন। এতে আশা করি আপনাদের কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা অনেকটা দূর হবে।

টক দই এর ফেস প্যাক

আপনারা ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে টক দই দিয়ে বিভিন্ন প্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। টক দই এ থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। আর আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকে জানে না যে কিভাবে বাড়িতে টক দই দিয়ে বিভিন্ন রকমের প্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করা যায়। তাই তাদের জন্য আজ আমি আপনাদের সাথে কয়েকটি প্যাক বানানোর নিয়ম জানাবো। এতে আপনাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে, যেমন রোদে পড়া ত্বক, চোখের নিচের কালো দাগ, ত্বক ফর্সা হওয়া, ব্রণের সমস্যা,ত্বকের তেল দূর করা এবং ত্বক কোমল রাখে।
আরো পড়ুনঃ প্রাকৃতিক উপায়ে নতুন চুল গজানোর উপায় - কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায়
ফেস প্যাক তৈরির নিয়মঃ একটি পরিষ্কার পাত্রে তিন চামচ টক দই, হাফ চামচ হলুদ, হাফ চামচ জাফরান, এক চামচ এলোভেরা জেল, হাফ চামচ অলিভ অয়েলএবং এক চামচ কনফ্লাওয়ার এই সকল উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এমনভাবে মেশাবেন যেন ক্রিমের মতো হয়ে যায়। এরপর প্যাকটি 15 মিনিটের জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন 15 মিনিট পর নরমাল ফ্রিজ থেকে বের করে হালকা ঠান্ডা করে নিন।

এরপর হাতে পায়ে গলায় এবং মুখে ভালোভাবে এপ্লাই করুন। এরপর দুই হাতের দুই আঙ্গুল দিয়ে আলতো হাতে ঘষে ঘষে ত্বকে ব্যবহার করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত না ত্বক শুকিয়ে টানটান ভাব না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। মোটামুটি ৩০ মিনিট রাখলেই এনাফ তিরিশ মিনিট পর ত্বক ঠান্ডা পানি দিয়ে আলতো হাতে মাসাজ করে করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন দিন এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করে দেখবেন আপনার ত্বকের অনেক সমস্যা দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।

লেবু দিয়ে টক দই রেসিপি

আপনারা লেবু দিয়ে খুব সহজে বাড়িতে টক দই বানিয়ে খেতে পারেন। আর বাড়িতে বানানো টক দই স্বাস্থ্যকর হবে এটাই স্বাভাবিক। বাড়িতে আপনারা খুব সহজে কিভাবে টক দই বানাতে পারেন সেই সম্পর্কে আমি আজ আপনাদের সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করব। তাছাড়া টক দই সম্পর্কে অনেক তথ্য এই আর্টিকেলটির মধ্যে লিখা হয়েছে আপনারা যদি টক দই সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে অনেক কিছু সুন্দর ভাবে জানতে পারবেন।

লেবু দিয়ে টক দই বানানোর রেসিপিঃ চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে তার মধ্যে এক কেজি গরুর দুধ নিয়ে নিবেন। এরপর দুধ টি দুই থেকে তিন মিনিট ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন, ভালোভাবে ফোটানো হয়ে গেলে এবার পাতিলটি নামিয়ে রাখুন ঠান্ডা করার জন্য, একবারে ঠান্ডা করবেন না যখন দেখবেন দুধের মধ্যে একটি আঙ্গুল দিয়ে রাখতে পারছেন তেমন অতটা গরম নেই। সেই অবস্থায় হাফ কাপ লেবুর রসের সঙ্গে হাফ কাপ পানি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর সেই হালকা গরম দুধের মধ্যে হালকা হাতে মিশিয়ে নিবেন।
আরো পড়ুনঃ কালো দাগে মসুর ডাল - মসুর ডাল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
এরপর যেই পাত্রে দই বসাবেন সেই পাত্রে ঢেলে দিন। এরপর একটি টাওয়াল দিয়ে ভালোভাবে জড়িয়ে ১২ ঘন্টার জন্য একটি গরম স্থানে অথবা চুলার পাশে অথবা রৌদ্রে রেখে দিন। আর এভাবেও যদি দই না বসে তাহলে একটি পাত্রে গরম পানি করে তার মধ্যে সেই দুধের পাত্রটি একটি স্ট্যান্ড দিয়ে বসিয়ে দিন এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে হালকা আচে ৩০ মিনিট রেখে দিবেন।এরপর একটি কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করে দেখবেন,যদি দই বসে যায় তাহলে নরমাল ফ্রিজে রেখে খেতে পারবেন। এভাবে দই বানালে খুব সহজে সুন্দরভাবে দই বসে যাই আমি এভাবেই দই বানিয়ে থাকি।

শেষ কথা

এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই, এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। এরকম আরো অনেক নতুন নতুন আর্টিকেল দেখতে চাইলে এই ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এই ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ার সুযোগ করে দিন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url